আব্দুল আলীম ইমতিয়াজ: স্টাফ রিপোর্টার
জামালগঞ্জ উপজেলা বেহেলী ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডে মেম্বার নূরুমুদ্দিনসফর উদ্দিন তার আরও দুই ভাই সহ ৪জনের বিরোধে চাদা বাজির অভিযোগ উঠেছে। লিখিত অভিযোগে জানা যায়,
সুনামগঞ্জ জেলার জামালগঞ্জ উপজেলার বেহেলী ইউনিয়নের ৮নংওয়ার্ডের ইসলামপুর গ্রামের আফ্তর আলীর ছেলে রইছ উদ্দিন, ইউপি সদস্য নূরুমুদ্দি সফরআলীসহ আরেক ছেলে শহরআলী, এবং একই গ্রামের মাজুদ মিয়ার ছেলে মনির,গত কয়েকদিন পূর্বে বর্তমান ইউপি সদস্য ৮ নং ওয়ার্ড, নূরুমুদ্দিন রুনা বেগমের স্বামীর নিকট নগদ টাকা চাদা দাবী করলে চাদা না দেওয়ায় হুমকি দিয়ে দেখে নেবে বলে চলে যায় রুনা বেগমের স্বামী গত ২৮ নভেম্বর বিএনপির কর্মী সভা থেকে বাড়ীতে যাওয়ার সময় বাগ হাটি ইসলামপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংলগ্ন রাস্তায় পৌছা মাত্রই হঠাৎ পিছন থেকে এসে রইছ উদ্দিনের নির্দশে সফর আলী নূরুমুদ্দিন আমাকে ছুরি হাতে কিল ঘুষি মারতেই আমার স্বামি প্রাণে বজার তাগিদে দৌড় দিয়ে পাশে থাকা হুসনা বেগমের বাড়িতে দৌড়িয়ে উঠে বসত ঘরের ভিতরে ঢুকে মহিলাদের সহযোগিতায় প্রাণে বাচি, হট্টগুলের শব্দ শুনে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী বাহির হলে আমার ছেলে তার পিতা মারপিট করে শুনতে পেয়ে আগাইয়া গেলে আমার পঞ্চম শ্রেনীর মেধাবী ছেলে গলা টিপে হত্যা করার চেষ্টা করে তাই নিরুপায় হয়ে উপজে নির্বাহী কর্মকর্তার নিকট গত রবিবার চাদা বাজদের বিরোধে অভিযোগ দায়ের করি। এব্যাপারে রুনা বেগেমের স্বামী আলআমিনের নিকট এবিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন রইছ উদ্দিনেরনেতৃত্ত্বে কিছুদিন পূর্বে আমার নিকট নগদ টাকা চাদা দাবী করলে না দেওয়া ঘটনা তারিখে আমাকে প্রাণে মারার জন্য প্রস্তুতি নিলে আমাকে কিল ঘুষি মারতেই ছুরা দিয়ে ঘা দিতে পারে নাই,আমি দৌড়াইয়া ইস্কুলে পাশে এক বাড়ীতে উঠে ঘরে লুকিয়ে মহিলাদের সহ যোগিতায় প্রাণে বাচি আমি নিরাপত্তাহিনতায় আছি, প্রশাসনের নিকট এর বিচার চাই ২-৩ দিন যাবৎ ভয়ে বাড়ীতে যাইনা।