স্টাফ রিপোর্টার: রকিব হাসান রবিন, নকলা, শেরপুর
শেরপুর জেলাধীন উপজেলার মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স এর তৃতীয় তলায় তথা কথিত “নকলা প্রেসক্লাবের ” সাইনবোর্ডটি এখনো ঝুলে আছে। রাজনৈতিক কারণে নকলার প্রকৃত সাংবাদিকদের হটিয়ে নকলা উপজেলার স্বৈরাচার সরকার আমলের নকলার ত্রাস রাজত্বকারী মাফিয়া পৌরমেয়র হাফিজুর রহমান লিটন ও নকলা উপজেলা আওয়ামী লীগ এর সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম জিন্নাহ মহোদয়ের মদদে , উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় সাংবাদিক নামধারী কতিপয় আওয়ামী দালাল ও চাটুকার ১. মোশাররফ হোসেন মাষ্টার (বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক) ২.মোশাররফ হোসেন সরকার (স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক) ৩.নাসির উদ্দিন (স্বেচ্ছাসেবক লীগ) ৪. ফজলে রাব্বী রাজন (নকলা পৌরসভার কর্মচারী) , ৫.নুর হোসেন নকলা ডাকবাংলোর কর্মচারী) , সেলিম রেজা পাঠাকাটা ইউনিয়ন পরিষদের কর্ম চারী , মিজানুর রহমান টালকী ইউনিয়রন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক সহ কতিপয় আওয়ামী ফেইসবুক সাংবাদিকদের নিয়ে কমিটি গঠন করে। তাদেরকে দিয়ে দলের চাটুকারি সংবাদ প্রকাশ ও অফিস আদালত দখল করার উদ্দেশ্যে। নকলা উপজেলার আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক এর নির্দেশে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবনে মুক্তিযোদ্ধার নামে বরাদ্দকৃত রুমে অফিস দেখিয়ে বিগত প্রায় ৩ বছর যাবত চাঁদাবাজি করে আসছে। স্বৈরাচারী সরকারের পতন হলেও দালাল ও আমি স্বৈরাচার সরকারের সাংবাদিক পরিচয় চাঁদাবাজরা এখনো কিভাবে সরকারি ভবনের একজন মুক্তিযোদ্ধার বরাদ্দকৃত ভবনটি দখলে রেখেছে তা বর্তমান অর্থকালীন সরকার আমলে প্রশ্নবিদ্ধ।
স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা যায় তারা বলছেন এ প্রেসক্লাব নামক ঘরটি ছিল নকলা উপজেলার আওয়ামী লীগের একটি এজেন্ডা। তারা আরো বলেন এ বিষয়ে শেরপুর জেলা প্রশাসন ও নকলা উপজেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ আশা করেন।