নোটিশ:
Welcome To Our Website...
ব্রেকিং নিউজ :
সুনামগঞ্জ জগন্নাথপুর পৌরসভা ৫ও৬নং ওয়ার্ড বিএনপি এর আলোচোনা ও কর্মীসভা রংপুর ধাপ হাজীপাড়া মোরে একজন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু দুইমাস পর রহস্য উদঘাটন, বালিশচাপায় স্ত্রীকে হত্যা করেন স্বামী কালিগঞ্জ ছাত্রদলের উদ্যোগে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের মাঝে ফ্রেস পানি,খাওয়ার স্যালাইন,কলম বিতরণ চাঁদাবাজের দখলদারি মসজিদের জমি মসজিদ কমিটিকে হুমকি রংপুরে মধ্যরাতে মাইক্রোবাস বিস্ফোরিত হয়ে দুটি মাইক্রোবাস পুড়ে ছাই আখাউড়া জুয়েলারি দোকানে ভ্রাম্যমাণ আদালত ৮টি দোকানকে ১১ হাজার টাকা জরিমানা ঝিনাইগাতী সীমান্তে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় মদসহ দুটি গরু জব্দ ইউনিয়ন পরিষদ পরিদর্শন এবং উন্নয়ন প্রকল্প কাজের আলোচনা কক্সবাজারের মহেশখালী বাসীর স্বপ্নের সী ট্রাক উদ্বোধন

বিদ্যালয়ে না গিয়েও হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর দিচ্ছেন প্রধান শিক্ষক

  • আপডেট সময় রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৪৬৪ বার পঠিত

এস এম জনি,বাঞ্ছারামপুর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরের এক প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্কুলে না গিয়েও হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর ও বেতন ভাতাদি উঠানোর অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত ওই শিক্ষক বাঞ্ছারামপুর সরকারি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মীর রফিকুল ইসলাম। তিনি বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থাকার কারণে স্কুলের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাঘাত ঘটছে। এছাড়াও বিদ্যালয়ে না এসেও কিভাবে নিয়মিত স্বাক্ষর প্রদান এ নিয়ে এলাকায় তৈরি হয়েছে নানা চাঞ্চল্য।

সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানে গত ৫ই আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে আত্মগোপনে চলে যান বাঞ্ছারামপুর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম। তিনি পাহাড়িয়াকান্দি ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। গত ৫ আগস্ট এর পর থেকে এখন পর্যন্ত বিদ্যালয়ে না এসেও সংশ্লিষ্টদের যোগসাজসে হাজিরা খাতায় নিয়মিত স্বাক্ষর করছেন। এছাড়াও বেতন ভাতাসহ সকল ধরনের সুযোগ-সুবিধা নিচ্ছেন। বিদ্যালয়ে না এসে বেতন ভাতা স্বাক্ষর সব ধরনের সুযোগ সুবিধা কিভাবে পাচ্ছেন এ নিয়ে এলাকাবাসী ও বিদ্যালয়ের অভিভাবকদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ওয়াসিফা আক্তার বলেন, আমরা রফিক স্যারকে অনেকদিন ধরে বিদ্যালয় দেখিনা, বিশেষ করে ৫ই আগস্টের পর থেকে উনি স্কুলেই আসেন না।

এবিষয়ে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার শামসুর রহমান মুঠো ফোনে জানান, বিষয়টি সম্পর্কে আমি জানিনা যদি এমনটা হয়ে থাকে তিনি বিদ্যালয়ে না এসেও স্বাক্ষর করেন আমি উপজেলা শিক্ষা অফিসার কে বলব প্রয়োজনে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে।

উপজেলা শিক্ষা অফিসার আব্দুল আজিজ বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে তিনি বলেন, ৫ আগস্ট এর পরে তিনি একবার মেডিকেল ছুটি কাটিয়েছেন এবং মাঝখানে ওমরা হজেও গিয়েছিলেন তিনি। বিদ্যালয়ে না এসে নিয়মিত স্বাক্ষর করছেন বিষয়টি সম্পর্কে আমি অবগত নই, এব্যাপারে বিদ্যালয় ভিজিট করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মীর রফিকুল ইসলামকে একাধিকবার মুঠোফোন ফোন করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

 

সোশ্যাল মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো জনপ্রিয় সংবাদ
© All rights reserved © 2024 দৈনিক দেশ প্রতিদিন
Design & Development By HosterCube Ltd.