নোটিশ:
Welcome To Our Website...
ব্রেকিং নিউজ :
জামাত ইসলামকে ক্ষমতায় আনলে এদেশের বৈষম্য মুক্ত হবে, আর বৈষম্যক্ত মুক্ত হওয়ার একমাত্র গ্যারান্টি হলো ইসলাম অধ্যাপক দেওয়ান মো নকিবুল হুদা চুয়াডাঙ্গায় টানা দুই ঘন্টা পর প্রশাসনের আশ্বাসে রেলপথ ছাড়লেন অবরোধকারীরা পাঁচবিবির রুমা হাঁস পালনে সফল সিলেটে শ্রমিক ধর্মঘট স্থগিত, আলোচনার আশ্বাসে ৭ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক পরিবহন চলাচল নেত্রকোনা জেলা কৃষক দলের সভাপতি কতৃক ৪ নং সিংহের বাংলা ইউনিয়নের কৃষক দলের কমিটি অনুমোদনের পর ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দের কাছে হস্তান্তর করা হয় কবিতা :জেগে ওঠো নারী বিশ্ব মানবাধিকারের প্রতিষ্ঠিত বাস্তবায়ন সংস্থার নতুন সদস্যদের কার্ড বিতরণ অনুষ্ঠান নিষিদ্ধঘোষিত আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক জনাব প্রশান্ত কুমার রায়কে গতকাল গতকাল গাজীপুর থেকে গ্রেফতার সিলেটে শহীদ পরিবারকে বিএনপির সম্মাননা, গণতন্ত্রে ফেরার ডাক যশোরের ঝিকরগাছায় পুলিশের অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন সহ একাধিক মামলার আসামি রয়েল (৩২)কে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃত রয়েল সদর ইউনিয়নের হাড়িয়াদেয়াড়া (চাতালপাড়া) গ্রামের শুকুর আলীর ছেলে

দেশের ব্যাংকগুলো বন্ধ হয়ে যাবে কিনা জানালেন গভর্নর

  • আপডেট সময় বুধবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৩৯৯ বার পঠিত
নিজস্ব প্রতিবেদক
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, বাংলাদেশে কোনও দুর্ভিক্ষ হবে না। আমরা শ্রীলঙ্কা হয়ে যাইনি। আমাদের গ্রোথ  কমেনি। বিনিয়োগ হার ও পরিবেশ ঠিক করছি। আমরা আশাবাদী, সামনে বিনিয়োগ আসবে।
রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে বণিক বার্তা আয়োজিত তৃতীয় বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সম্মেলন ‘বৈষম্য, আর্থিক অপরাধ ও বাংলাদেশের অর্থনীতির নিরাময়’ শীর্ষক সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
গভর্নর বলেন, যেকোনও পলিসি ইমপ্লিমেন্ট করলেও মূল্যস্ফীতি এক বছরের আগে কোনও দেশেই কমে না। মাত্র ৪ মাস সময় পার করছি। আমাকে আরও ৮ মাস সময় দিতে হবে। আমরা শুধু মুদ্রানীতির ওপর নির্ভর করছি না। সব প্রয়োজনীয় পণ্যের এলসি খোলা রয়েছে। প্রয়োজন অনুসারে শুল্ক শিথিল করা হয়েছে।
তিনি বলেন, বেক্সিমকো কয়েক মাস ধরে তাদের শ্রমিকদের মজুরি দিতে পারছিল না। সরকার অর্থ দিয়ে তাদের শ্রমিকদের বেতন-ভাতা পরিশোধ করছে। এখন গ্রুপটিতে রিসিভার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, যাতে এটি (বেক্সিমকো) সচল করা যায়। কোনও বিজনেস (আর্থিক) প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হয়নি। বেক্সিমকোয় রিসিভার দেওয়া মানে কোম্পানি বন্ধ নয়, বরং এটা সচল করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, বিগত সময়ে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে আমাদের ব্যাংক খাত। এখন যদি দ্রুত সংস্কার বা সমাধান চাওয়া হয়, আমার চাকরি ছেড়ে দিতে হবে। কারণ, এক ব্যাংকের ২৭ হাজার কোটি টাকার অ্যাসেট এক পরিবারের হাতে ছিল। তারা ২৩ হাজার কোটি নিয়েছে। আমার হাতে ম্যাজিক নেই। তবে আমি বলতে পারি কোনও ব্যাংক বন্ধ হবে না। কারণ তাদের তারল্য সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আরও বলেন, আমাদের সহযোগিতার জন্য চলতি সপ্তাহে আমেরিকার প্রতিনিধি আসছেন, যুক্তরাজ্যের প্রতিনিধি আসবেন, বিশ্বব্যাংক আসবে এবং সিঙ্গাপুরের সঙ্গেও কথা হবে। আমরা চাই না কোনও ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান বা শিল্প বন্ধ হয়ে যাক। কারণ, সেখানে অনেক মানুষের কর্মসংস্থান রয়েছে। আবার কোনও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের হিসাবও জব্দ করা হয়নি, হবেও না। ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে তৃণমূল পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে। ঢাকায় টোটাল ব্যাংকিংয়ের ৫৯ শতাংশ, চট্টগ্রামে ১৭ শতাংশ, বাকিটা অন্য জায়গা। আমরা এটাকে সারা দেশে ছড়িয়ে দিতে চাই। আমাদের এজেন্ট ব্যাংক বড় কাজ করছে। তাদের মাধ্যমে এমএফএস সেবা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।
গভর্নর বলেন, কয়েকটি ব্যাংক গ্রাহকদের টাকা দিতে পারছে না। কিন্তু তাদের নগদ সহায়তা দেওয়ার চেষ্টা চলছে। তবে গত ৩ মাসে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে টাকা ছাপিয়ে কোনও নগদ সহায়তা দেওয়া হয়নি। কারণ ম্যাক্রো ইকোনমি স্ট্যাবল রাখতে হবে। এটা স্ট্যাবল না হলে কোনও বিনিয়োগ হবে না। এজন্য ব্যবসায়ীদের ধৈর্য ধরতে হবে। আমাদের উদ্দেশ্য—যারা ব্যাংকের টাকা মেরেছে, তারা ব্যাংকের সঙ্গে থেকে যেন টাকা ফেরত দেয়। বাইরে যে টাকা চলে গেছে সেসব কীভাবে আইনগত প্রক্রিয়ায় ফেরত আনা যায়, সেই চেষ্টা চলছে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো জনপ্রিয় সংবাদ
© All rights reserved © 2024 দৈনিক দেশ প্রতিদিন
Design & Development By HosterCube Ltd.