নোটিশ:
Welcome To Our Website...
ব্রেকিং নিউজ :
কুমিল্লা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত দক্ষিণ চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কলাউজান ডা:এয়াকুব বজলুর রহমান সিক্দার উচ্চ বিদ্যালয় বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত লামা উপজেলায় নবাগত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী গোলাম কিবরিয়া সাঈদকে সভাপতি এবং ইঞ্জিনিয়ার জাকির হোসেনকে সাধারণ সম্পাদক করে মানিকগঞ্জ ডেভেলপার্স অ্যাসোসিয়েশনের কার্যকরী কমিটি গঠিত খালিয়াজুরী উপজেলার বি, এন,পি দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত সভাপতি স্বাধীন সম্পাদক মাহবুব পটুয়াখালীতে মিজানুর রহমান আজহারীর মাহফিলে প্রায় ১৩ লক্ষ মানুষের ঢল জুলাই বিপ্লবে শাহবাগে আহত ইমাম হোসেনকে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা পিরোজপুর জেলা প্রশাসকের কমলগঞ্জে সাংবাদিকদের সাথে নবাগত ইউএনও’র মতবিনিময় সভা আজ খালিয়াজুড়ি উপজেলা বি,এন,পি কাউন্সিল নির্বাচন-সভাপতি প্রার্থী স্বাধীন এর ব্যাপক জনসংযোগ প্রচারণা ধর্মপাশা পাইকুরাটি ইউনিয়ন কৃষক দলের সমাবেশ অনুষ্ঠিত

নকলা সরকারি কোয়ার্টারে রং রিপিয়ারিং কাজে দুর্নীতির অভিযোগ

  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৭৪ বার পঠিত

স্টাফ রিপোর্টার: রকিব হাসান রবিন, নকলা, শেরপুর

জানা যায় গেল ৫ মাস আগে আওয়ামী স্বৈরাচার সরকার আমলের প্রভাবশালী বহুল আলোচিত ও সমালোচিত ইউএনও সাদিয়া উম্মুল বানিন সরকারের রাজস্ব তহবিল থেকে রং রিপিয়ারিং এবং মেরামত বাবদ ২০ লক্ষ টাকা বিল নিয়েছেন জানা যায়। ঠিকাদার ইউএনও অফিসের অবৈধ কর্মচারী আতিক এবং বাগান রক্ষক সরকারি রাজস্ব খাত থেকে।
এই ভবনটি উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি এবং উপজেলা প্রকৌশলীর জন্য বরাদ্দ, নিচে তথ্য আপা অফিস। মাত্র ৫ মাসের ব্যবধানে যদি সরকারি টাকা এবং সরকারি কাজের রং রিপিয়ারিংয়ের এই নমুনা হয়।তাহলে সেই সকল ব্যক্তিবর্গই তো জনগণের টাকা আত্মসাৎ করে অবৈধ টাকা দিয়ে ময়মনসিংহ বা ঢাকাতে ফ্ল্যাট কিনবে নাতো কে কিনবে? খোঁজ নিয়ে জানা গেছে সেই ভবনগুলিতে আবারও রাজস্ব তহবিল থেকে নতুন বরাদ্দ তৈরি করে পুনরায় একই কাজ শুরু হয়েছে।একের পর এক অভিযোগের ভিত্তিতে খবর প্রকাশিত হলেও কোন ব্যবস্থা নেননি জেলা প্রশাসন। বর্তমানে কাজ করছেন প্রশাসকের সিএ। অতীত এবং বর্তমান ঘাটলে দেখা যায় এমন সব ঠিকাদার এই ভবনগুলিতে প্রতি বছর রাজস্ব তহবিল থেকে যে প্রায় ২০ লাখ টাকা বরাদ্দ পান!! লোক দেখানোর জন্য কাজে তা সর্বোচ্চ ২০ হাজার টাকা ব্যয় করেন কিনা সন্দেহ থেকে যায়। আর বাকি সরকারি রাজস্ব খাতের টাকা পুরোটাই যায় ইউএনওর ব্যাক্তিগত তহবিলে এবং কথিত ঠিকাদারও কিছু বন্টন পায়। তাই বছরে ২ বার রং রিপিয়ারিং করলেও কোন দিকে দরজা-জানালা খুলে যায়, কোনদিকে ভবনের আস্তর উঠে ভবন সাদা-কালো রং ধারণ করে।
বর্তমান জনসাধারণের অর্ধকালীন সরকার আমলে এ বিষয়ে শেরপুর জেলা প্রশাসন এর সুদৃষ্টি কামনা করেন নকলা উপজেলার সুশীল সমাজ এর সচেতন নাগরিকগণ।

সোশ্যাল মিডিয়ায় সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো জনপ্রিয় সংবাদ
© All rights reserved © 2024 দৈনিক দেশ প্রতিদিন
Design & Development By HosterCube Ltd.