মো : রুবেল আহমদ সুনামগঞ্জ
সুনামগঞ্জের ধুপাজান নদীতে অবৈধভাবে ড্রেজার দিয়ে রাতে এবং দিনের বেলায় প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে কোটি টাকার সিলেকশন বালু উত্তোলন প্রতিদিন বড় বড় স্টিল বডি নৌকা দিয়ে নেওয়া হচ্ছে বালি প্রতিদিন রাতের বেলা অবৈধ ড্রেজার দিয়ে ৮০ ফিট ৬” পাইপ ফেলে নদী খনন করে বালি গুলো নিয়ে যায় এতে সলুকাবাদ ইউনিয়ন এর মানুষ বড় ধরনের ক্ষতিগস্ত হয়ে যাচ্ছেন স্থানীয় এলাকাবাসী ও তাঁদের বসৎ বাড়ি অনেকটা ঝুঁকির মধ্যে আছে।পুরো এলাকাবাসী স্থানীয় সলুকাবাদ ইউনিয়ন এর গ্রাম আদাঙ্গ এর জনগন নদী ভাঙ্গনের বিষয়ে কথা বলেন ও জানান এখানে একটা বেরিবাধ আছে এই বাধ টি ভেঙে গেলে আমাদের বাড়িঘর ভেঙে যাবে এবং আমাদের কৃষি ক্ষেত খামারি ফসল বিরাট ক্ষতির দিকে যাবে। পাশে হাওড় এই বাধ ভেঙে গেলে আমরা অনেক কৃষক বড় ধরণের দরিদ্র ও অভাব অনটনের মাঝে পরে যাব। এই হাওর এর ফসল চাষ করে আমরা জীবিকা অর্জন করি । এই হাওরে অনেক জমিজমা ফসল আবাদ করি এটাই আমাদের একমাত্র সম্বল। তাই এই অবৈধ ড্রেজার নিষেধ করাতে আমাদের বাড়িঘর রক্ষার জন্যে আমরা ড্রেজার বন্ধ করতে বাধা দিলে ড্রেজার কর্তৃপক্ষ আমাদের উপর মিথ্যা মামলা হয়রানি মেরে ফেলার ভয় দেখায়। তাতে আমরা চুপ থাকি স্থানীয় প্রশাসন কে বিষয়টি জানাই ওনারা এসে ড্রেজার বন্ধ করেন। একদিন মাত্র বন্ধ থাকে পরের দিন থেকে আবার ও শুরু হয় অবৈধ ভাবে বালি উত্তোলন করা। কিছুতে বন্ধ হয়না।স্থানীয় জনগণ ভুক্তভোগীরা দৈনিক দেশ প্রতিদিন ও ডিডিপি টেলিভিশন এর স্টাফ রিপোর্টার সুনামগঞ্জ রুবেল আহমেদকে বলেন, আমাদের এলাকার ক্ষতিগস্থ হওয়ার কারণ গুলো জানাচ্ছি আমরা এই অবৈধ ড্রেজার আমাদের দ্রুত বন্ধ করতে হবে, না হয় আমাদের দেশের ভূমিসম্পদ রক্ষারতে আমরা এই অবৈধ ভাবে বালি উত্তলোন ও নদী খনন করা বন্ধ করতে জেলা প্রশাসক মহোদয় স্যারের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি অনুরোধক্রমে সলুকাবাদ ইউনিয়নের সচেতন এলাকাবাসী।