মো. মার্শাল মাসুম —-টাঙ্গাইলের সখিপুরে শনিবার(৫অক্টোবর) একদিনে কুকুরের কামুড়ে শিশু,মহিলা,বৃদ্ধ,বনপ্রহরীসহ ২১জন আহত হয়েছে। গুরুতর আহত ১৪জনকে ঢাকায় রেফার্ড করা হয়েছে বলে সখিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স জরুরী বিভাগ থেকে জানা গেছে।
ঢাকা সংক্রমন ব্যধি হাসপাতাল(আইডিএস) এ রেফার্ড করা গুরুতর আহতরা হলো -উপজেলার কালমেঘা গ্রামের সিদ্দিকের স্ত্রী শরিফা(৪০),আবুল কাশেমের পুত্র আলিমুল(২৮),ইয়াছিনের স্ত্রী ইসমত আরা(৩০),আছর উদ্দিনের স্ত্রী জরিনা(৩৬),নজরুলের স্ত্রী হেনা আক্তার(৫২),জামাল হোসেনর পুত্র শফিকুল(৪০),সাইফুলের স্ত্রী পারুল(৪০),চাঁন মিয়ার পুত্র জুনায়েদ মিয়া(৭),আব্দুল জলিলের ছেলে সোহেল(২৫),আবু হানিফের স্ত্রী আনোয়ারা(৩৫),উপজেলার কড়ইচালা বিটের বনপ্রহরী মমিনুর ইসলাম(৫৬)নূর মোহাম্মদ(৪০),নাজমা(৫৫),আব্দুল খালেক(৬০)। এবং ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলার ডাকুরিয়া গ্রামের আজাহারের ছেলে সালমান(২৬),বাটাজোর গ্রামের সাহেদের স্ত্রী ফেরদৌসি(৪৫)। এছাড়া সখিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগে থেকে যাদেরকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে,তারা হলো- সজিব(৩২),রাব্বি(১৬),হানিফ(৪০)আবু তালেব(৬৫),বীরমুক্তিযোদ্ধা এসহাক(৭০),আনজুম(০৩)। হঠাৎ করে কুকুরের আক্রমনে এতো রোগী হাসপাতালে আসায় কুকুরের ভ্যাকসিন শেষ হয়ে যায়। সখিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক সুরাইয়া জেবিন মৌসুমী ও মোসা.বিনা খাতুন বলেন, কুকুরের কামুড়ে মাত্রাতিরিক্ত ক্ষত থাকায় ঢাকা সংক্রমন ব্যধি হাসপাতালে ১৪জনকে রেফার্ড করা হয়েছে। বাকীদের চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।