স্টাফ রিপোর্টার, রকিব হাসান রবিন
আজ ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর। ১৯৭৫ সালের এই দিনে আধিপত্য চক্রের সব ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে জাতীয় স্বাধীনতা, সাবোভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষার দৃঢ় প্রত্যয় বুকে নিয়ে সিপাহি-জনতা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে রাজপথে নেমে এসে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিল। এরই ধারাবাহিকতায় সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সঙ্গে থাকা তৎকালীন সেনা কর্মকর্তারা দিনটিকে স্মরণে রাখতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস হিসেবে ঘোষনা করে। তাই বিএনপি-জামায়াত সহ বিভিন্ন দল নানা কর্মসূচীর মাধ্যমে দিনটিকে স্মরণ করে আসছে প্রতিবছর।
এরই ধারাবাহিকতায় নকলা উপজেলা বিএনপি এবং তার অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের পক্ষ থেকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীরা দিনব্যাপি নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে দিবসটিকে স্মরণ করেছে।
উপজেলার দুই কৃতি সন্তান ইঞ্জিনিয়ার ফাহিম চেীধুরী এবং শিল্পপতি ওমর ফারুক হাজার হাজার নেতাকর্মী নিয়ে র্যালি বের করে নকলা উপজেলার বিভিন্ন প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে নিজ নিজ কার্যালয়ে বক্তব্য ও আলোচনা সভায় মিলিত হয়ে সমর্থন প্রত্যাশা সহ গরীব অসহায় মানুষের পক্ষে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করে সুস্থ্যধারার রাজনীতিতে নিজেকে আত্ব নিয়োগ করার প্রত্যয় ব্যাক্ত করেন।
ইঞ্জিনিয়ার ফাহিম চৌধুরী বলেন, স্বৈরাচার সরকার স্বৈরাচারী কায়দায় দেশকে অশুভ শক্তিতে পরিণত করে সারাজীবন ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল, কিন্তু ২৪ এর অভ্যুত্থান স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়েছে। আমরা স্বৈরাচার মুক্ত বাংলাদেশ আশা করি। এই দেশে আর যেন কোন স্বৈরাচারের জন্ম না হয়।
শিল্পপতি ওমর ফারুক তার বক্তব্যে বলেন, আমরা এখনো স্বৈরাচার মুক্ত হতে পারিনি,জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন সেক্টরে স্বৈরাচারেরা তাদের অবস্থানকে শক্তিশালী করার পায়তারা করছে। পুণরায় স্বৈরাচারেরা কোন অশুভ শক্তি দ্বারা দেশের সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের কোন ক্ষতি করার চেষ্টা করে তাহলে সবাই একত্রিত হয়ে শক্ত হাতে দমন করা হবে।
এদিকে শিল্পপতি ইলিয়াস খানের প্রতিনিধি হিসেবে নকলা শহর বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক জহির রায়হান মুক্তির নেতৃত্বে র্যলি বের হয়ে শহর পদক্ষীণ হয়েছে।