স্টাফ রিপোর্টার, মোঃরাসেল শেখ, কালিয়া, নড়াইল
নড়াইলের নড়াগাতি থানার কলাবাড়িয়া গ্রামের তালুকদার পাড়া শেখ বাড়ি মৃত আব্দুর শুকুর মিয়ার ছোট ছেলে মোঃ নেয়ামত উল্লাহ (তৌফিক) ৩২ এর বাড়ি গতরাত ১ টার দিকে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। ডাকাতরা ঘরের পঁশ্চিম পাশের জালানার গ্রীল কেটে ঘরে প্রবেশ করে। সেখানে আলমারি সোকেচ এবং পালং খাটের বিছানা খোঁজাখুঁজি করে এবং তৌফিক কে হাত পা এবং চোখ বেঁধে ফেলে। আর স্ত্রী মোছাঃ হালিমা খাতুন ২৭ কে বলে গতকাল ব্যাংক থেকে ৪ লক্ষ তুলে এনেচ্ছি টাকা গুলো দিয়ে দেয় তখন তৌফিক ও তার স্ত্রী হালিমা খাতুন ভীত প্রকৃতির লোক হওয়ায় তারা বলে আমাদের কাছে যা আছে তাই নিয়ে যান আমার বড় মেয়ে আপনাদের দেখলে ভয় পাবে তাই আমার কাছে এবং আমার স্বামীর কাছে যা আছে তাই নিয়ে যান তখন হালিমা কাছ থেকে আলমারীর চাবি নিয়ে আলমারী থেকে ১ টি হার ১টি বল চেন ৩টি নরমাল চেন ১জোরা বালা ৩জোরা কানের দুল ৩টি নকফুল ১টি ডায়মন নাকফুল ২টি আন্টি সর্বসাকুল্যে মোট ৫ ভরি গহনা গাটি ও নগদ৫৫ হাজার টাকা দেয় তখন ডাকাত বলে গওনা লাগবেনা গতকাল ব্যাংক থেকে যে টাকা তুলে আনছিস সেই টাকা দে তখন তার স্ত্রী হালিমা খাতুন বলেন আমার ছোট সন্তানের মাথায় হাত দিয়ে বলছি আমাদের কাছে আর কোন টাকা নেই তখন ডাকাতর বলেন যখন সন্তানের মাথায় হাত রেখে বলছেন তখন সত্য কথা বলছেন তাই বলিয়া গালিগালাজ করে এবং বলেন মিথ্যা কথা বলে ইনফরমেশন দেয় ওকে দেখে নিব ১ ঘন্টা টর্চারিং করে ঘটনা স্থল ত্যাগ করেন । আমরা অনেক দূর থেকে এসেছি বরিশাল থেকে তাদের মধ্যে ১জন বরিশালের ভাষায় কথা বলেন অন্য ৩ জন আমাদের এলাকার ভাষায় কথা বলে এই বলিয়া তৌফিকের স্ত্রী মোঃ হালিমা খাতুন ভয়ে আর কথা বলেন না অনুমান ১৫ মিনিট পর যখন বুঝতে পারে যে তারা এখন আর নেই তখন তারা পুলিশকে ফোন করে ঘটনা জানান। এবং এলাকার লোকজন ডাকাডাকি করে এলাকার লোকজন এসে ঘটনা জানেন এবং দেখেন । খবর পেয়ে পুলিশ সকালে ৭টার দিকে ঘটনা স্টলে এস আই আশিশ সরকার ও দুইজন ফোর্স নিয়ে আসেন তিনি ঘটনার স্টাইল পরিদর্শন করেন এবং দৈনিক দেশ প্রতিদিন কে বলেন আমরা তদন্ত করে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিব এবং তারা যদি মামলা দেয় তাহা গ্রহণ করে দোষীদের গ্রেফতার করা হবে বলে জানানএই ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে মোঃ তৌফিকের স্ত্রী হালিমা খাতুন কাঁন্নায় ভেঙ্গে পড়েন।